
১) রবিবার কলকাতা পুরসভা থেকে প্রকাশিত নয়া তালিকা অনুসারে, এই মুহূর্তে শহরে মোট কনটেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ টিতে, যা গত দু’মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগের তালিকায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ছিল মোট ২০টি। রাজ্যের মধ্যে কলকাতায় সংক্রমণের মাত্রা সর্বাধিক। তবে শহরের মধ্যে পাটুলির করোনা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে। চার সপ্তাহ আগে পাটুলি এলাকায় কনটেইনমেন্ট জোন ছিল সবথেকে বেশি। তখন সেখানে এমন জোনের সংখ্যা ছিল মোট ১৩টি। তবে সাম্প্রতিকতম কনটেইনমেন্ট জোনের তালিকায় পাটুলির একটিও এলাকা নেই।
২) সর্বভারতীয় মেডিক্যাল প্রবেশিকা পরীক্ষা বা নিট এবং সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবেশিকা পরীক্ষা বা জেইই(মেইন) পরীক্ষা নেওয়ার পুনরায় বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। সুপ্রিম কোর্টের ছাড়পত্র পেয়েই এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। এবার এই দুটি প্রবেশিকা পরীক্ষা পিছানোর আর্জি কেন্দ্রের কাছে রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তিনি এই বিষয় নিয়ে পরপর দুটি ট্যুইট করেন। এদিনের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কেন্দ্রের কাছে দাবি এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে ট্যুইট, পরীক্ষা পিছানোর পক্ষে দাবি আরও জোরালো হবে বলেই মনে করছে একাংশ।
৩) সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় দাউদ ইব্রাহিমের নাম, করাচির ঠিকানা, পাসপোর্ট প্রকাশ করে দাউদের সে দেশে থাকার কথা স্বীকার করে নিয়েছিল পাকিস্তান। শনিবার পাক বিদেশ মন্ত্রকের ওই নথি প্রকাশ পেয়ে যায়। এই ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টাও কাটতে পারল না। ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেল ইমরান খানের দেশ। কেন্দ্রীয় সরকারের এক পদস্থ কর্তা একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘দাউদ ইস্যু একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মিথ্যাচার জনসমক্ষে এনে দিল। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (FATF) বৈঠক হবে। সেখানে ভারতের তরফে এই নথি পেশ করা হবে।’ ২০২০ সালের বিধিবদ্ধ নিয়ামক নির্দেশিকা (SRO)-ই প্রথম নথি যেখানে পাকিস্তান সরকারিভাবে দাউদ সম্পর্কে বিশদ তথ্য প্রকাশ করল। এই SRO ২০২০ নথির বিষয়টি পাকিস্তান সরাসরি অস্বীকার করলে তা তাদের জন্য় ভবিষ্যতে মহাবিপদ ডেকে আনতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।