
গুরুগ্রামে কঙ্গনা রানাওয়াতের বিরুদ্ধে দায়ের হল দেশদ্রোহের মামলা। আসলে সমাজসেবী, লেখিকা ওফরা উইনফ্রে-র একটি ট্যুইটের রিপ্লাইয়ে মার্কিন সঞ্চালক শেখর গুপ্ত লেখেন, ”ওফরা উইনফ্রে জাতি বিষয়ক একটি বই ১০০ জন মার্কিন সিইও-কে পাঠিয়েছেন! অথচ, ভারতীয়রা আজও এই বিষয়ে একটা কথা বলেন না!” এই ট্যুইটের উত্তরেই রবিবার ‘টিম কঙ্গনা রানাওয়াত’-এর তরফে ট্যুইট করা হয়, ”বর্তমানে আধুনিক ভারতীয়রা জাতি ব্যবস্থাকে অস্বীকার করেন। ছোট শহরের বাসিন্দারা জানেন, জাতি বৈষম্য আর কোনওভাবেই আইনত গ্রহণযোগ্য নয়। শুধুমাত্র কিছু সংখ্যক মানুষ এই ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করেন অন্য মানুষকে আঘাত করতে, তারমধ্যে দিয়ে আনন্দও পান! আমাদের সংবিধানেই শুধু সংরক্ষণের কথা আছে। চলুন এর থেকে বেরনো যাক, এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা শুরু হোক!” কঙ্গনার ট্যুইট ব্যাপকভাবে ট্রেন্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায়! কিন্তু ভীমসেনার প্রধান সতপাল তনওয়ারের বক্তব্য, ভারতীয় সংবিধানকে জাতিবাদী বলে দেশবাসীকে উস্কানি দিচ্ছেন কঙ্গনা রানাওয়াত।