
সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুরেশ যাদব জানিয়েছেন, ‘২০২১ সালের মার্চ মাসের মধ্যে সম্ভবত ভারতের হাতে চলে আসবে করোনার ভ্যাকসিন। তারপর সরকারি অনুমোদন পেলেই এই ভ্যাকসিন বাজারে আনা যাবে বলে মনে করছেন তাঁরা। এছাড়াও ওই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, টিকা বাজারে এলে প্রথমে তা পাবে কোভিড ওয়ারিয়ররা, তারপর অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বয়স্ক মানুষ তথা যাঁদের কোমরবিডিটি রয়েছে অর্থাৎ যাঁরা হয় রিস্কে রয়েছেন, তাঁরা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভারতে একক ভাবে তিনটি ভ্যাকসিনের কাজ চলছে। এই তিনটি গবেষণা তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের স্টেজে রয়েছে। ভারতে ইতিমধ্যেই দুটি ভ্যাকসিন নির্মাতা সংস্থা ফেজ ২ ও ফেজ ৩ ট্রায়ালে রয়েছে। একাধিক স্তরে করোনা থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করতে তৈরি রাশিয়া এমনটাই সম্প্রতি বলেছেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গবেষণায় মনে করা হয়েছে, করোনা ভ্যাকসিনের একটি দাওয়াই শরীরে সারাজীবনের জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারবে, এমনটা নয়। ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও শরীরে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অ্যান্টিবডি থাকছে। প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার কয়েক মাস বাদেই হয়ত দ্বিতীয় বার ভ্যাকসিন নিতে হবে। তাই একাধিক স্তরে নিরাপত্তা প্রয়োজন।