
আগামী, সোমবার, ১১ জানুয়ারি, বিকেলে দেশের সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুক্রবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন বলেছেন, অপেক্ষার অবসান হওয়ার সময় হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কত তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষের কাছে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া যাবে, সেটাই এখন প্রশ্ন। সূত্রের খবর, আমজনতার কাছে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার বিষয়টি নিয়েই আলোচনা হবে প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠকে। আজ রাজ্যজুড়ে কোভিড ভ্যাকসিনের ড্রাই-রানের প্রাক্কালে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী বলেন, ‘রাজ্যের ছ’লক্ষ চিকিৎসাকর্মীর জন্য শুক্রবার কিছু ভ্যাকসিন পাচ্ছি বটে। কিন্তু তা কত পরিমাণে, জানা নেই এখনও।’
উল্লেখ্য, এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার তো বটেই, এমনকী অনুমোদিত দু’টি ভ্যাকসিন–কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিনের নির্মাতা সংস্থা যথাক্রমে সিরাম ইনস্টিটিউট ও ভারত বায়োটেকও সঠিক উত্তর দিতে পারছেনা। অনেকেই মনে করছেন পুজোর আগে আগে ভ্যাকসিন খোলা বাজারে আসলেও আসতে পারে। আবার জাইকোভ-ডি কিংবা স্পুটনিক-ভি অথবা পঞ্চম কোনও ভ্যাকসিনের মার্চ-এপ্রিল নাগাদ বাজারজাত হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা।